(১৯০২-১৯৯৩)
পিতাঃ মরহুম জনাব মাইন উদ্দিন আঢ্য
আমার পিতা আলহাজ্ব মরহুম জনাব লকিয়ত উল্যা চৌধুরী সাহেব ১৯০২ সালে জন্ম গ্রহন করেন। উনারা ৪ ভাই ছিলেন। আমার পিতা ছিলেন সকলের ছোট। ছোট বেলা থেক উনি লেখাপড়ায় খুবই ভাল ছাত্র ছিলেন। খুব অল্প বয়সে তিনি মেট্টিক পাশ করেন। ১৯৩০ সালে তিনি বি.এ পাশ করেন। উনি অনক চাকুরী পেয়েছিলেন। শেষ পযন্ত তিনি স্কুল অরর্গানাইজারের চাকুরী গ্রহন করেন। যার ফলে উনাকে অনেক জেলায় চাকুরী করতে হয়েছে। শেষ জীবনে জেলা অরর্গানাইজার হয়ে নোয়াখালী থেকে ১৯৬৬ সালে অবসর গ্রহন করেন। অবসর গ্রহনের পর উনি কিছু দিন চাটখিল স্কুলে মাষ্টারী করেন। আমরা ছয় ভাই ও চার বোন। আমার বড় ভাই ছোট বেলায় মারা যায়। আমার জন্ম ১৯৪৬ সালে। আমি নোয়াখালী জেলা স্কুল থেকে ১৯৬২ সালে প্রথম বিভাগে মেট্টিক পাশ করি।
আমার ছোট ভাই বজলুর রশীদ চৌধুরী বি.কম পাশ কর। বতমানে সে রাজনীতির সাথে জড়িত। মেজ ভাই মামুনুর রশীদ চৌধুরী বি.এ পাশ করে বতমানে নেদারল্যান্ডে আছে। সেজ ভা িমিজানুর রহমান চৌধুরী এম.কম পাশ করে ঢাকায় ব্যবসা কর। ছোট ভাই আলিমুন রশীদ চৌধুরী (নজরুল) লেখাপড়া শিখ এখন বাড়ীতে আছে। আমার বড় চাচা মরহুম জনাব আবদুল আজীজ চৌধুরী সাহেব ধন মানে খুব সমৃদ্ধ ছিলেন। উনার চেষ্টায় আমরা আঢ্য থকে চৌধুরী উপাধী পাই। উনার দুই ছেলে। বড় ছেলে মরহুম জনাব মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী এম.এ, বি.টি। ছোট ছেলে মরহুম ফখরুল ইসলাম চৌধুরী বিমান বাহিনীতে চাকুরী করতেন।
আমার মেজ চাচা মরহুম জনাব আনোয়ার উল্যা চৌধুরী সাহেবের চার ছেলে ও তিন মেয়ে। চার ছেলের মধ্যে ছোট বেলায় দুই ছেলে মারা যায়। আমার ছোট চাচা মরহুম জনাব রহমত উল্যা সাহেবের পাঁচ ছেলে তিন মেয়ে। আমার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। মেয়ে নিশাত জাবীন বুয়েট থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বতমানে চাকুরী করে। বড় ছেলে ফাহিম তৌহিদ চৌধুরী (রনি) এম.বি.এ পাশ করে চাকুরী করে। ছোট ছেলে ফাহিম তৌফিক চৌধুরী (সানি), ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে।
আমার স্ত্রী ফেরদৌস বেগম মনবিজ্ঞানে এম.এস,সি পাশ কর সোনালী ব্যাংকে কমকর্তা হিসাবে যোগদান করন। পরে এ.জি.এম হিসাবে ২৫ বৎসর চাকুরী করে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহন করেন।
লেখকঃ এ.কে.এম গিয়াস উদ্দিন এ.টি.এম. হারুন-উর-রশিদ (সলিম)